অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানার এস.আই রাজীব মন্ডল আদনান আহমদের গ্রামের গোয়ালজুর ভাটরকোনা গ্রামে তদন্তে যান, কিন্তু আদনানের পরিবারের সবাই শাহপরাণ এলাকায় বসবাস করার কারনে বাড়িতে কাউকে পাননি। এলাকার অনেকের সাথে এস.আই রাজীব মন্ডল কথা বলেন এবং আদনানের পরিবারের লোকজনদের সাথেও মোবাইল ফোনে কথা বলেন। লুবাবা বেগম থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে তাদের পরিবারের লোকজনদের অভিযোগ আদনানের পরিবারের লোকজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও কিছু অনলাইন পোর্টালে লুবাবা বেগমের বিয়ের সময়ের ছবি যুক্ত করে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে মানহানিকর অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
নববধূ লুবাবা বেগম কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, ভালোবেসে আদনানকে বিয়ে করেছি। এখন সে তার পরিবারের লোকজনের কারনে আমাকে তালাক দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। এমনকি তার পরিবারের লোকজন আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা কাল্পনিক মানহানিকর কুৎসা রটাচ্ছে। আবার আদনান আমার সাথে যোগাযোগ রেখে কখনো ভালো ব্যবহার করছে, আবার কখনো খারাপ ব্যবহারও করছে।
লুবাবার পরিবারের লোকজন বলেন, লুবাবা একজন সহজ সরল মেয়ে, আদনান ভালোবাসার মাধ্যমে তাকে স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, লুবাবা বেগমের চরিত্র হরন করার জন্য যেসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এতে তারা হতবাক হয়েছেন। একজন মেয়ের বিরুদ্ধে এ ধরনের কুরুচিপূর্ণ জগন্য মিথ্যাচারের নিন্দা তারা জানান এবং বিষয়টি তদন্ত পূর্বক দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন।